রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় চার শিক্ষার্থীকে প্রক্সি দিয়ে ভর্তি করানোর ঘটনা সামনে আসার ৯ মাস পেরুলেও ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এদিকে নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা। প্রশাসনের দাবি অতিদ্রæত ব্যবস্থা নিবেন তারা।
গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে গণমাধ্যমের এক অনুসন্ধানে শিক্ষার্থী প্রতি ৩ থেকে ৮ লক্ষ টাকার বিনিময়ে জালিয়াতি করে ভর্তি করানোর খবর উঠে আসে। এ অনুসন্ধানে পৃথক বিভাগের ৪ শিক্ষার্থী অভিযুক্ত হন। অ্যাডমিট কার্ডের ছবি এডিটের মাধ্যমে জালিয়াতি করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি দপ্তর। তবে বিষয়টি সামনে আসার ৯ মাস গড়িয়ে গেলেও কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না সে বিষয়ে সদুত্তর নেই প্রশাসনের কাছে।
এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের একজন হলেন ফাহিম আল মামুন বর্ণ। তিনি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৮২.৬০ স্কোর করে ৪৬তম মেধাস্থান অর্জন করে ভর্তি হন আইন বিভাগে। তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ২১১০২১৬১২৬ এবং রোল নাম্বার ৫৪১৩৭। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়ণরত আছেন। তিনি রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।
একই পন্থা অবলম্বন করে ‘সি’ ইউনিটে ৭৯ দশমিক ৭০ নম্বর পেয়ে ভর্তি হন মো. শোভন।
বর্তমানে তিনি ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়ণরত আছেন। তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ২১১০৯২৯১১২ এবং রোল নাম্বার ৭১১০৬। তিনি রাজশাহীর মতিহার থানার বুধপাড়া গ্রামের মো. গোলাম সারওয়ারের ছেলে। তিনি রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গোলাম কিবরিয়ার ভাতিজা।
‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় মেহেদী হাসান সনির প্রক্সির মাধ্যমে ৭২ দশমিক ৬৫ নম্বর পেয়ে ১৬তম মেধাস্থান অর্জন করেন। তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ২১১০৩৩৩১৭০ এবং পরীক্ষার রোল নাম্বার ৯৬১১৫। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগে চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়ণরত রয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাবি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন বলেন, বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। আইনানুগ ব্যবস্থাা নেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। অতিদ্রæত এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থাা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, প্রক্সির জন্য শিক্ষার্থী প্রতি ৩ থেকে ৮ লাখ টাকার বিনিয়মে প্রক্সি দেওয়াতেন প্রক্সির গডফাদার খ্যাত ফোকলোর বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিক তাহমিদ তন্ময়। তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল রাবি প্রশাসন। পরে প্রক্সির সাথে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাকে গ্রেফতার করে।
গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে গণমাধ্যমের এক অনুসন্ধানে শিক্ষার্থী প্রতি ৩ থেকে ৮ লক্ষ টাকার বিনিময়ে জালিয়াতি করে ভর্তি করানোর খবর উঠে আসে। এ অনুসন্ধানে পৃথক বিভাগের ৪ শিক্ষার্থী অভিযুক্ত হন। অ্যাডমিট কার্ডের ছবি এডিটের মাধ্যমে জালিয়াতি করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি দপ্তর। তবে বিষয়টি সামনে আসার ৯ মাস গড়িয়ে গেলেও কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না সে বিষয়ে সদুত্তর নেই প্রশাসনের কাছে।
এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের একজন হলেন ফাহিম আল মামুন বর্ণ। তিনি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৮২.৬০ স্কোর করে ৪৬তম মেধাস্থান অর্জন করে ভর্তি হন আইন বিভাগে। তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ২১১০২১৬১২৬ এবং রোল নাম্বার ৫৪১৩৭। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়ণরত আছেন। তিনি রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।
একই পন্থা অবলম্বন করে ‘সি’ ইউনিটে ৭৯ দশমিক ৭০ নম্বর পেয়ে ভর্তি হন মো. শোভন।
বর্তমানে তিনি ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়ণরত আছেন। তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ২১১০৯২৯১১২ এবং রোল নাম্বার ৭১১০৬। তিনি রাজশাহীর মতিহার থানার বুধপাড়া গ্রামের মো. গোলাম সারওয়ারের ছেলে। তিনি রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গোলাম কিবরিয়ার ভাতিজা।
‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় মেহেদী হাসান সনির প্রক্সির মাধ্যমে ৭২ দশমিক ৬৫ নম্বর পেয়ে ১৬তম মেধাস্থান অর্জন করেন। তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ২১১০৩৩৩১৭০ এবং পরীক্ষার রোল নাম্বার ৯৬১১৫। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগে চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়ণরত রয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাবি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন বলেন, বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। আইনানুগ ব্যবস্থাা নেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। অতিদ্রæত এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থাা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, প্রক্সির জন্য শিক্ষার্থী প্রতি ৩ থেকে ৮ লাখ টাকার বিনিয়মে প্রক্সি দেওয়াতেন প্রক্সির গডফাদার খ্যাত ফোকলোর বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিক তাহমিদ তন্ময়। তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল রাবি প্রশাসন। পরে প্রক্সির সাথে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাকে গ্রেফতার করে।